অনলাইন ডেস্কঃ করোনা ভাইরাসের কারণে এই বছরের সবকিছুই যেনো আগের যেকোনো বছরের চেয়ে আলাদা। সমাজের অসহায় মানুষের কষ্ট আরো বেশি। সরকার সহ বিত্তবান নানা সামাজিক সংগঠন কমবেশি সবাই চেষ্টা করছে একে অপরের পাশে দাঁড়াবার।ঈমান ইনিশিয়েটিভ নামক সংস্থাটি সমাজের ছিন্নমূল হতদরিদ্র জরাজীর্ণ গৃহ পরিবার গুলোর পাশে দাড়িয়েছে একটু হলেও তাদের গৃহে বসবাস করার মতো পরিবেশ ফিরিয়ে দিতে কাজ করছে।তারা দেশব্যাপী সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে তারই ধারাবাহিকতায় মঠবাড়িয়া উপজেলায় তাদের সেচ্ছাসেবী টিম দিয়ে পৌরসভার দশটি পরিবারকে প্রায় ২৫ থেকে ২৬বান টিন দিয়েছে। তার পৌরসভার বাসিন্দা মাজেদা বেগম বেপারী বাড়ি,বেল্লাল মুন্সি মুন্সিবাড়ি,রুপা বেগম বহেরাতলা,রাশিদা বেগম বহেরাতলা,ইমরান আকন বাড়ী,মোঃ সগীর সবুজ নগর,বেল্লাল বহেরাতলা,কাজল বহেরাতলা ও মোস্তফা মুন্সিবাড়ি। সেচ্ছাসেবী দিয়ে এই টিন বাড়ি বাড়ি পৌছে দেয়া হয়। সংস্থা প্রধান সাইফুল আমিন মিঠু এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান ঈমান ইনিশিয়েটিভ সমাজের সুবিধাবঞ্চিত, অবহেলিত এবং দারিদ্রের কষাঘাতে নিষ্পেষিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্যই এই সংস্থাটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ঈমান ইনিশিয়েটিভ এর রয়েছে একঝাঁক তরুণ ভলান্টিয়ার যারা দেশে বিদেশে থেকে এই প্লাটফর্ম এর জন্য কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের উদ্দেশ্য জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল বিপদগ্রস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানো।জাতীয় অথবা এলাকাভিত্তিক যেকোনো জরুরী প্রয়োজনে অর্থ, খাদ্য অথবা অন্য যেকোনো ধরণের জরুরী জিনিস প্রদানের মাধ্যমে।কর্জে হাসানা দেয়ার মাধ্যমে (ফেরতযোগ্য আর্থিক সহায়তা)।হালাল পণ্য সরবরাহ করে কিস্তিতে মূল্য পরিশোধের মাধ্যমে।ঈমান ইনিশিয়েটিভ বিশ্বাস করে দেশ ও মানুষের পাশে দাঁড়ানোর দায়িত্ব সবার আর সেজন্যই তাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।এইদিকে ইমান ইনিশিয়েটিভ সংস্থার মঠবাড়িয়া উপজেলার সেচ্ছাসেবী সাইক নাজাত যোগাযোগ করলে জানান পৌরসভার ভিতরে আমারা জরাজীর্ণ গৃহ অনেকেই রয়েছেন আমরা সংস্থার পক্ষ থেকে সাধ্যমতো পাশে দাঁড়াতে চেষ্টা করছি আমাদের এই কার্যক্রম চলমান আছে।