আমাদের তারুণ্য মেধাবি আর সমাজ হিতষৈী না হলে একটা ভাল সমাজ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনা। কেননা তারুণ্য আগামীর সম্পদ ও সভ্যতা। আমাদের সমাজে নানা কারনেই তারুণ্য উল্টো পথে হাটে। কিছু সামাজিক ও কিছু রাজনৈতিক কারনে কখনও তারুণ্য সাবলীল ধারায় টিকে থাকেনা। যারা থাকে তারা সমাজে দৃষ্টান্ত হয়ে ওঠে। নানা কারনে আমাদের সমাজে স্বেচ্ছাশ্রমে সামাজিক উদ্যোগ গুলো দিনদিন মরে যাচ্ছে। তবু মাঝে মাঝে আমরা আশাবাদি হই কিছু তারুণ্যের মহতী কর্ম আর মননশীলতায়।
প্রিয় মঠবাড়িয়ার দুই তারুণ্যের সামাজিক উদ্যোগ নিয়ে কিছু লেখার ইচ্ছে জেগেছে । আমি অনেকদিন ধরে দেখে আসছি দুই তরুণ মঠবাড়িয়ার বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ করে আসছেন । কখনো যুব-সমাজ কে সাথে নিয়ে কখনো সাধারণ জনগণ কে সাথে নিয়ে আবার কখনো কখনো প্রশাসন কে সাথে নিয়ে এই সমাজ এই পরিবেশ এই সমাজের জানমান রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব কিন্তু আমরা কজন এই দায়িত্ব পালন করি মন থেকে দেশ কে ভালোবেসে খুবি কম করি অনেক সময় বুঝে থাকলেও এই দায়িত্ব আমরা আমাদের কাঁধে নেইনা কিন্তু সুধু এই দুই ভাই নন এদের সাথে আমাদের আরো কিছু ছোট বড় ভাই রয়েছেন যারা এই মঠবাড়িয়া কে নিয়ে অনেক কিছু ভাবেন ও দায়িত্ব কাধে নিয়ে অনেক কিছু করেন ববর্তমান প্রজন্মের ভাই/বোনদের কাছে আমার অনুরোধ দেশপ্রেম সবার মাঝেই জাগ্রত আছে তাই আসুন আমাদের সম্পদ আমরা পর্যবেক্ষন ও রক্ষা করি ।
এরি মধ্যে মোস্তাফিজ বাদল ও রাসেল সবুজ ভাই একটি উদ্যোগ হাতে নিয়েছেন আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন চরখালী-মঠবাড়িয়া-পাথরঘাটার মহাসড়ক এর কাজের অনিয়ম ও দূনীতি নিয়ে এই রাস্তাটি আমাদের দীর্ঘ সময়ের প্রানের দাবি তাই বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা এই রাস্তাটির জন্যে ১০৪ কোটি টাকার অনুমোদন দেন একটি প্রতিষ্টান কে কিন্তু সেই প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করতে না করতেই বিভিন্ন অনিয়ম শুরু করে দিয়েছন যার বিভিন্ন প্রতিবেদন আপনারা ইতিমধ্যে বিভিন্ন ফেসবুকের মাধ্যমে দেখতে পেয়েছেন ।যা সড়কের দুর্নীতি রোধে একটি সামাজিক আন্দোলনে রুপ নিয়েছে।
আসুন আমাদের অনেক প্রাণের দাবির বিনিময়ে পাওয়া মঠবাড়িয়া চরখালী সড়কের অনিয়ম রোধে সোচ্চার থাকি। শুধু মোস্তাফিজ বাদল ও রাসেল সবুজ ভাই নয় মঠবাড়িয়ার রুণ সমাজ মঠবাড়িয়ার উন্নয়নের স্বার্থের আন্দোলন ও সংগ্রামে সামি হই। আমাদের সম্পদ সঠিক ভাবে আমরা তারুণ্য মিলে সুরক্ষা করি।
সকলকে ধন্যবাদ।
> ফেরদৌস বাবু সৌদি প্রবাসী