১. একটি পিঁপড়া তার শরীরের ওজনের থকেও ২০ গুন ওজন বহন করতে পারে।
২. মানুষ ও পিঁপড়ার মাঝে একস্থানে মিল পাওয়া যায়! উভয়েই খাদ্য মজুত করে রাখে।
৩. পিঁপড়ার শরীরের গঠন এমন যে এটিকে উড়ন্ত উড়োজাহাজ থেকে ফেলে দিলেও সামান্যতম ব্যথা পাবে না।
৪. আপনি জানেন কি, পিঁপড়ার কোন কান নেই? তারা তাদের পায়ের দ্বারা মাটি থেকে কম্পনের অনুভূতি থেকে শব্দ গ্রহন করে।.
৫. যখন কোন পিঁপড়া অন্য পিঁপড়ার সাথে মারামারি করে সেটা সাধারণত মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত থামেনা।
৬. বিশ্বে যত জনসংখ্যা রয়েছে তাদের ওজন আর সমস্ত পিঁপড়ার ওজন প্রায় সমান হবে! আর পৃথিবীতে পিঁপড়ার সংখ্যা আছে প্রায় ১০ মিলিয়ন ট্রিলিয়ন।
৭. ছোট বেলাই কম বেশি সবাই শুনেছি পিঁপড়ে খেলে নাকি সাঁতার শেখা যায়। সেটা সত্য না হলেও পিঁপড়া কিন্তু অনায়াশে পানির নিচে ২ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।
৮. পোকামাকড়দের মধ্যে শারীরিক তুলনা অনুযায়ী সবচেয়ে বড় মস্তিষ্কের অধিকারী পিপড়া।
৯. পিঁপড়ারা সর্বভুক হলেও সব পিঁপড়া সবকিছু খাইনা।
১০. পোঁচে যাওয়ার আশংকা থাকলে শীতের দিন পিঁপড়ারা খাদ্য রোদে শুকাতে দেয়।
১১. অধিকাংশ পিঁপড়া লাল ও কালো রংয়ের হয়ে থাকে। কিন্তু অনেক স্থানে সবুজ পিঁপড়ারও সন্ধান পাওয়া যায়।
১২. পিঁপড়াদের রক্তের কোন রং নাই।
১৩. অনেক মানব সমাজে পিঁপড়াকে খাদ্য, ঔষধ এবং ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে ব্যবহার করা হয়।
১৪. পিঁপড়ার পাকস্থলী রয়েছে দুটি। একটিতে নিজের জন্য খাদ্য জমা রাখে আর দ্বিতীয়টিতে অন্যের জন্য!
১৫. কিছু পিঁপড়া অযৌন প্রজনন ঘটায়। পিঁপড়ার কিছু প্রজাতি রয়েছে, যাদের বংশবিস্তার করতে যৌন প্রজনন প্রয়োজন হয় না। বিশেষ এক ক্লোনিং প্রক্রিয়ায় এরা বংশবিস্তার করে।
১৬. পিঁপড়াদের সমাজেও চোর পিঁপড়া আছে। আর আরো মজার ব্যাপার হলো চোরের মায়ের বড় গলা স্বভাব শুধু আমাদের সমাজে না, পিঁপড়াদের সমাজেও দেখা যায়।