ব্রেকিং নিউজ
Home - এক্সক্লুসিভ - পল্লীকবি জসীমউদদীনের ৪১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

পল্লীকবি জসীমউদদীনের ৪১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

মো., রাসেল সবুজ >>

আজ (১৪ মার্চ মঙ্গলবার) পল্লীকবি জসীমউদদীনের ৪১তম মৃত্যুবার্ষিকী। তিনি ১৯৭৬ সালের ১৪ মার্চ রাজধানী ঢাকায় মৃত্যু বরণ করেন । ফরিদপুর সদর উপজেলার অম্বিকাপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের পৈতৃক বাড়ির আঙিনায় প্রিয় ডালিম গাছের নিচে তাঁকে সমাহিত করা হয়।

বাংলার প্রিয় কবির ৪১ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ফরিদপুর জেলা প্রশাসন ও জসীম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আজ শহরতলির গোবিন্দপুর গ্রামের পৈতৃক বাড়ির আঙিনায় কবির কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ, আলোচনা সভা, দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেছে।

তিনি আমাদের বিখ্যাত বাঙালি কবি। তিনি বাংলাদেশে পল্লীকবি হিসেবে পরিচিত। তাঁর লেখা কবর কবিতাটি বাংলা সাহিত্যে এক অবিস্মরণীয় অবদান। পুরো নাম জসীম উদ্ দীন মোল্লা হলেও তিনি জসীম উদ্ দীন নামেই পরিচিত। নকশী কাঁথার মাঠ ও সোজন বাদিয়ার ঘাট কবির শ্রেষ্ঠ দুইট রচনা। জসীম উদ্ দীনের কবিতা বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

তিনি ১৯০৩ সালের পহেলা জানুয়ারি ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার বাড়ি ছিল একই জেলার গোবিন্দপুর গ্রামে। বাবার নাম আনসার উদ্দিন মোল্লা। তিনি পেশায় একজন স্কুল শিক্ষক ছিলেন। মা আমিনা খাতুন ওরফে রাঙাছুট।

জসীম উদ্ দীন ফরিদপুর ওয়েলফেয়ার স্কুল ও পরবর্তীতে ফরিদপুর জেলা স্কুল (বর্তমানে ফরিদপুর জিলা স্কুল) পড়ালেখা করেন। এখান থেকে তিনি তার প্রবেশিকা পরীক্ষায় ১৯২১ সনে উত্তীর্ণ হন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা থেকে বি. এ. এবং এম. এ. শেষ করেন যথাক্রমে ১৯২৯ এবং ১৯৩১ সনে।

১৯৩৩ সনে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. দীনেশ চন্দ্র সেনের অধীনে রামতনু লাহিড়ী গবেষণা সহকারী পদে যোগ দেন। এরপর ১৯৩৮ সনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৬৯ সনে রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কবিকে সম্মান সূচক ডি লিট উপাধিতে ভূষিত করেন।

>> উইকিপিডিয়া অবলম্বনে

Leave a Reply

x

Check Also

মঠবাড়িয়ায় জাতীয় মানবাধিকার ইউনিটি সংগঠনের উদ্যোগে রোজদারদের ইফতার বিতরণ

মঠবাড়িয়া প্রতিনিধি : পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবি সংগঠন জাতীয় মানবাধিকার ইউনিটির উদ্যোগে মাহে রমজানে সহস্রাধিক মানুষের ...