অনলাইন ডেস্কঃ ঘূর্ণিঝড় আম্ফান মোকাবেলার প্রস্তুতি হিসেবে পিরোজপুরের ৭টি উপজেলায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে ২৩১টি আশ্রয়কেন্দ্র। এসব আশ্রয়কেন্দ্র গুলোতে ২ লক্ষ ৩২ হাজার ২৫০ জন মানুষ আশ্রয় নিতে পারবে। তবে বর্তমানে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থাকায় জেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকেও আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে। যাতে করে মানুষ শারিরীক দূরত্ব বজায় রেখে সেখানে অবস্থান করতে পারে।
সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংক্ষিপ্ত সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
এছাড়া দুর্যোগের কারনে আহত মানুষদের স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের জন্য প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী মোঃ সাজ্জাদ হোসেন। তবে অবস্থা বুঝে মেডিকেল টিমের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে বলেও জানান তিনি। ঘূর্ণিঝড়ে জেলার সাতটি উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে পিরোজপুর সদর, মঠবাড়িয়া, ভান্ডারিয়া ও ইন্দুরকানি উপজেলা। তবে সোমবার দুপুর পর্যন্ত পিরোজপুরে ঘূর্ণিঝড়ের কোন প্রভাব লক্ষ করা যায়নি। আবহাওয়া স্বাভাবিক রৌদ্রজ্জ্বল। এছাড়া নদীগুলোতেও পানি বৃদ্ধি পায়নি।
সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন