ব্রেকিং নিউজ
Home - এক্সক্লুসিভ - বাস্তবিক ও আর্থিক উন্নতি …

বাস্তবিক ও আর্থিক উন্নতি …

মোঃ মোস্তফা ডালিম >>

আমাদের জাতীয় সংগীতের শেষ লাইনটি মনে করলে দেখা যায় দেশমাতৃকার সন্তান তার মায়ের জন্য কান্না জড়িত কন্ঠে বলছে মা তোর বদনখাণি মলিন হলে আমি নয়ন ওমা আমি নয়ন জলে ভাসি………। বর্তমান পেক্ষাপট বিবেচনা করলে দেখা যায় আমাদের মায়ের বদনখাণি এখন মলিন নয়। মা তার সন্তানদের ঐকান্তিক প্রচেষ্ঠায় দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে। আমার মায়ের বর্তমান জিডিপি ৭.১%। বিশ্বের অনেক দেশেরই জিডিপি এর নীচে, পাকিস্তানের জিডিপি-৪.৭%, ভারতের-৭.১%, মালয়শিয়ার-৪.৩%, জাপানের-১.৬%। আমরা এখন উন্নয়নের মহা-সড়কে এগিয়ে চলেছি। ছোট একটি পরিসংখ্যাণে বিষয়টি হয়ত কিছুটা হলেও অনুমান করা যাবে ২০/০১/২০১৬-০৩/০৬/২০১৭ খ্রিঃ অর্থ বছরে মঠবাড়িয়ায় শুধু গ্রামীণ অবকাঠামোর উন্নয়নের জন্য বরাদ্ধ ছিল ২২, ৩৮,০০,০০০/- (বাইশ কোটি আটত্রিশ লাখ) টাকা। অন্যান্য উন্নয়ন বাজেট না হয় বাদ দিলাম। এই ছোট একটি হিসাব দিয়েই হয়ত অনুমান করা যায় দেশে আসলেই উন্নয়নের সুবাতাশ বইছে। গত ৭ই মার্চ ছিল আমাদের জাতীয় জীবনের একটি ঐতিহাসিক দিন ওই দিন আমাদের জাতীয় দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদকীয় কলামে আবুল মকসুদ হোসেন এর স হ জি য়া ক ড় চা এর একটি কলাম ছিল ৭ই মার্চের বার্তা ও শিক্ষা তিনি উল্লেখ্য করেছেন তিনি (বঙ্গবন্ধু) যদি সেদিন স্বাধীনতার ডাক না দিয়ে “শেখ মুজিব যদি ইয়াহিয়ার কাছে দাবি করতেন বাঙালির আত্মনিয়ন্ত্রন ও স্বাধিকারের আপাতত প্রয়োজন নেই, আপনি এই প্রদেশে তিনটি হাসপাতাল , দুটি বিশ্ববিদ্যালয়, সাতটি কলেজ এবং যমুনার উপর একটি ব্রীজ বানিয়ে দেন। খুশিতে লাফিয়ে উঠে ইয়াহিয়া বঙ্গবন্ধুকে জড়িয়ে ধরে বলতেন, আলবৎ শেখ ছাহাব আলবৎ দেব।” কিন্তু বঙ্গবন্ধু শতাব্দীর পর শতাব্দী অবহেলিত, শোষিত, বঞ্চিত বাংলার মানুষের স্বাধীনতা চেয়েছে, চেয়েছে বাচার অধিকার। কারণ তিনি জানতেন একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নই সে দেশের সর্বাঙ্গীন উন্নতি বলা চলে না। উন্নতি করতে হলে তার সামাজিক, ধর্মীয়, সংস্কৃতি, রাজনৈতিক উন্নয়ন দরকার। তাহলে আজকে আমরা কেন মনে করি শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলেই দেশের উন্নয়ন মনে করি। জাতিসংঘ তার সাসটেইনাবেল ডেভেলপমেন্ট লক্ষমাত্রায় কেবল অর্থনৈতিক উন্নয়ন বুঝায়নি। আজকে আমরা একটু চিন্তা করলে দেখতে পাব সমাজে বিশেষ করে মঠবাড়িয়ায় হানাহানি, মারামারি অনেক বেড়ে গেছে শুধু মঠবাড়িয়ায় নয় সারা দেশে। যদিও আজকে মিডিয়ার কল্যাণে আমরা সবকিছু আগের চেয়ে বেশী জানতে পারি। কিন্তু তারপর যখন আমরা দেখি শিক্ষকরা সমাজে সম্মান পায়না, যারা সমাজের সুশীল শ্রেণী তার ভীত সন্ত্রস্ত কারণ সমাজের যারা যুবক শ্রেণী তারা মুরব্বীদ্দের সম্মান করেনা (যদিও হয়ত এখনকার যুবকরা হয়ত কখনো বৃদ্ধ হবেনা)। শিক্ষকদের সামনে তারা প্রকাশ্যে ধুমপান করেন। এগুলোর জন্য দায়ী কে? দায়ী কি কেবল রাজনীতিবিদরা? সব দায় তাদের না, কখনো তো বঙ্গবন্ধু, জিয়াউর রহমান তাদের সিনিয়রদের সাথে কোন বেয়াদবি করেন নাই। বঙ্গবন্ধু তো মাওলানা ভাসানীর পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিক্ষকদের দেখলে তিনি দাড়িয়ে যান তাহলে আমরা কেন উল্টো করছি। তাহলে কেন আজ আমরা বদরুল পাব? আজ কেন আমরা জর্জ মিয়া নাটক দেখব? এগুলোর জন্য আমরা সবাই দায়ী।

একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে, নরওয়ের সরকার তাদের জেলখানা গুলো বন্ধ করে দিচ্ছে কারন বন্দীর সংকট অথচ আমরা দেখতে পাই আমাদের দেশে জেলখানায় বন্দীর সংখ্যা ধারণ ক্ষমতার চেয়ে বেশী। সমাজে একটা কথা প্রচলন আছে অর্থের অভাবে মানুষ অপরাধ করে কিন্তু বাস্তবিক অর্থে এখন আমাদের দেশের মানুষের অর্থ সংকট নাই তবে কেন এমন হচ্ছে? আসলে এগুলোর জন্য দায়ী আমরা নিজেরাই। আমি সরকারের একটি বৃহৎ প্রকল্পে চাকুরী করার কারনে সরকারের কিছু উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার সানিধ্যে আসতে পেরেছি। সেখানের একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা তাঁর জাপান এবং আমেরিকা ভ্রমণের স্মৃতি তুলে বললেন “জাপানে আমলাদের বা রাজনীতিবিদের আমাদের দেশের মতো এত উচ্চ বিলাশী জীবন যাপন করতে দেখা যায় না। তাদের অফিস আদালতে এত উচ্চবিলাশী মনোভাব বুঝা যায়না। অথচ আমাদের দেশের আমলা, রাজনীতিবীদেরকে দেখা যায় এক একজন টাকার পাহার গড়ছে। অথচ এসব রাজনীতিবিদ যাদের আদর্শে রাজনীতি করছে তারা তো টাকার পাহার গড়েন নাই। তাহলে বর্তমান রাজনীতিবিদরা কেন করছে? আসলে এর জন্য আমরা দায়ী। আমরা কে কিভাবে টাকা উপার্জন করছে তা চিন্তা করিনা আমরা মানুষকে সম্মান দেখাই কার কত বেশী টাকা কার কত বেশী ক্ষমতা। কে কতটা ভাল মানুষ তা দিয়ে তাকে বিচার করিনা। কিন্তু এটা কি ঠিক? সবাই বলবে না, কিন্তু তারপরও করছি। কারন আমরা কেবল অর্থনৈতিক উন্নয়ন চিন্তা করছি। অন্যান্য বিষয়গুলো বাদ দিচ্ছি। তাই সবাই টাকা আর ক্ষমতার পিছনে ছুটছে। শিক্ষকরাও যারা জাতীর মেরুদন্ড তারাও টাকার পিছনে ছুটছে কারন কিছু করার নাই টাকা ও ক্ষমতা ছাড়া কেউ কাউকে সম্মান করে না। যার ফলশ্রুতিতে আমরা দিন দিন ধ্বংসের দিকে যাচ্ছি। লিবিয়ার ও ইরাকের জনগনের মাথা পিছু আয় আমাদের চেয়ে অনেক বেশী ছিল তারপরও তারা তাদের নেতাদের মেরে ফেলল কেন? কারন তারা কেবল অর্থনৈতিক উন্নিতি লাভ করেছিল সেখানে সুশাসন ছিলনা। আমেরিকা কেন বিশ্ব শাসন করে চলছে কারন সেখানে তারা সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে। আজকে কিছু যুবক হয়ত মনে করে বেয়াদবি করলে বা মুরব্বীদের অসম্মান করতে পারলেই সাহসী আর সাহসী হলেই আমি বড় নেতা। এটা তাদের ভুল ধারণা; জাপানী ও আমেরিকানদের কাছে বেশী সম্মানীয় তাদের গুরুজনরা এবং তারাই কিন্তু বিশ্বের শাসনকর্তা।

জাপানীদের ছেলে মেয়েরা পার্কে গিয়ে আমাদের দেশের ছেলে মেয়েদের মত এত অন্তরঙ্গ হয়না কারন তারা মনে করে যেই কাজ আমার বাসায় করার কথা সেই কাজ পার্কে করার জন্য নয়। তাহলে তারা কি আধুনিক না? আমরা মনে করি পোশাক ছোট আর শারীরিক সৌন্দর্য দেখাতে পারলেই আধুনিক। ড. মোহাম্মদ ইউনুস শুধু গ্রামীণ চেকের ফতুয়া পরে। কখনো কি তাকে বিদেশের মাটিতে শুনতে হয়েছে সে আধুনিক না বরং সে আমাদের নোবেল পাওয়া প্রথম বাংলাদেশী। যদিও অনেক বিতর্ক আছে তারপরও ইতিহাস তাকে নোবেল পাওয়া প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে জানবে। আবার নারীর ক্ষমতায়ণ বললে আমাদের দেশের মেয়েরা মনে করে আমি রাস্তায় ছোট ছোট ড্রেস পরে হাটবো ফেসবুকের লাইভে আসব এটাই আমার ক্ষমতায়ণ। এটাকে কোন নারীর ক্ষমতায়ন বলতে পারি না এটা আমাদের অধিকার। কিন্তু এটা নারীর ক্ষমতায়ণ না বরং ক্ষমতায়ণ হলো বেগম রোকেয়া, শহীদ জননী জাহানারা ইমামের এদের মত জাতীয় জীবনে দেশ গড়ার জন্য কিছু করা। কিছু তথ্য প্রযুক্তির ছোয়া আর কিছু ড্রেস মানুষকে আধুনিক করতে পারে না। আধুনিকতা হলো পৃথিবীতে বর্তমানে অস্তিত্ব নাই কিন্তু কল্যাণর এরকম কিছু সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা।

পৃথিবীতে কেউ আমরা চীরস্থায়ী থাকবনা। আমরা সবাই একদিন চলে যাব পৃথিবীর মাঝে থাকবে আমাদের কিছু কর্ম। বঙ্গবন্ধু, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এদের সময় আরো অনেক যুবক ছিল। তাদের কথা কিন্তু মানুষ মনে রাখেনি কালের গর্বে তারা হারিয়ে গেছে। কারন তারা আদর্শ নিয়ে কাজ করেননি। সাময়িক ভালো থাকতে চেয়েছে যেমনটা আমরা চাচ্ছি বর্তমানে। আজকে আমার সন্তানকে পরীক্ষায় বেশী নম্বর পাইয়ে দেওয়ার জন্য আমার প্রভাবকে কাজে লাগাচ্ছি। এর জন্য কিন্তু আমাকে পরকালে জবাব দিতে হবে। আজকে আমার খাল দখল, পরিবেশ নষ্ট করা বা আমার স্বভাব দ্বারা আর্কৃষ্ট হয়ে কোন সন্তান যদি নষ্ট হয়; পরকালে কেয়ামতের দিন আমাকে এর জন্য জবাব দিতে হবে। আল্লাহ তায়ালা আমাদের যতটুকু ক্ষমতা সামর্থ্য দিয়েছেন এজন্য যে, আমি ক্ষমতাবান হলে কি করি তা মূল্যায়ণ করার জন্য। এর জন্য আমাদের প্রশ্ন করা হবে তোমাকে ক্ষমতা দিয়েছিলাম তুমি কি ভাল কর্ম পৃথিবীর মাঝে রেখে আসছো? তোমার দ্বারা কি সমাজের কোন উন্নতি সাধিত হয়েছিল? সমাজ গঠনে তুমি কি অবদান রেখেছো? যুগে যুগে অনেক ক্ষমতাধর শাসক, ব্যক্তি ও নেতা ছিল, সেই মেসোপটিয়া যুগ থেকে বর্তমান পর্যন্ত কিন্তু কাউকে পৃথিবী মনে রাখেনি। মনে রেখেছে কেবল মাত্র যারা ভালো কাজ করেছে। মীর জাফর, ঘষেটি বেগমরা কিন্তু তখন নেতা ছিল, সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত ছিল এবং তারা মনে করেছিল তারা যা করছে তা সঠিক কিন্তু ইতিহাস তাদের ক্ষমা করেননি। এরকম আমরাও যদি সমাজকে ভালো কিছু না দিয়ে যেতে পারি তাহলে ইতিহাস আমাদেরও ক্ষমা করবে না। শুধু মুখে বা অন্তরে ভাল পোষণ করলেই ভাল হওয়া বা মহৎ হওয়া যায় না। ভালো দাবী করতে হলে তাদের সমাজের জন্য দায়বদ্ধতা থাকা উচিত। কেবল নিজের স্বার্থ দেখা বা কারো স্বার্থে আঘাত না হানা তাতেই আমার দায়বদ্ধতা শেষ হয়ে যায় না। এ প্রসংগে জাফর ইকবাল স্যার একবার বলেছিলেন ভালো মানুষ গুলো তাদের দায়িত্ব থেকে দুরে সরে যাচ্ছে বলেই আমাদের সমাজের এত অবক্ষয়। কেবল হ্জ্ব করে ফেসবুকে ছবি দিলেই আমাদের দায়িত্ব শেষনা। এ প্রসংগে একটি হাদিস বর্ননা না করলেই নয় “আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, এক ব্যক্তি এসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলল, ওমুক স্ত্রী লোক প্রতিরাতে তাহাজ্জুত নামাজ পড়ে, এবং প্রতিদিন রোজা রাখে কিন্তু তিনি তার মুখ দ্বারা এবং কাজ কর্ম দ্বারা তার প্রতিবেশীদের কষ্ট দেন তিনি কি বেহেশতে যাবেন? রাসুল (সাঃ) বললেন তার নামাজ ও রোজা কোন কাজে আসবে না তিনি দোজেখে যাবেন। (এখানে উল্লেখ্য তিনি কিন্তু প্রতিরাতে তাহাজ্জুত নামাজ পড়ে, এবং প্রতিদিন রোজা রাখে আমরা কিন্তু অনেকেই প্রতিদিন রোজা এবং তাহাজ্জুত নামাজ পড়িনা, তাহলে তার ব্যাপারে এই নির্দেশণা হলে আমার কি হবে?)। অথচ আমরা নামাজ পড়ব, রোজা রাখব, আবার মারামারি করব, অন্যায়ভাবে মানুষের সম্পদ আহরণ করব, আবার সেই সম্পদ দিয়ে হজ্ব করব আর চিন্তা করব আমি পরকালে জান্নাতে যাবো এত সহজ না বিষয়টি। আল্লাহ তায়ালা মানুষের প্রতিটি পাপ এবং পূণ্যের ব্যাপারে, সেটা ধূলিকণা সমমানের হলেও তার ব্যাপারে পূঙ্খাণুপুঙ্খ হিসাব নিবেন। কারো জন্য একবিন্দু ছাড় দিবেন না। আর শেষ কথা হলো ক্ষমতা কারো চীরস্থায়ী না। যার উজ্জল প্রমাণ সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক পাট মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিক।

অবশেষে একটি কথা দিয়ে শেষ করতে চাই- নব্বই দশকের পর দেশে যখন গণতান্ত্রিক সরকার আসল তখন কোন একটি প্রকল্পে এ দেশে অবস্থান করছিল বিশ্ব ব্যাংকের কিছু প্রতিনিধি। তাদেরকে সেদিন তিনি একটি পত্রিকার সাক্ষাৎকারে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল বাংলাদেশ সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ণ কি? প্রশ্নের উত্তরে তাদের টিম লিডার বলেছিলেন যে, “আমি মুগ্ধ হয়েছি যখন দেখলাম (হোটেল শেরাটনে বসে তিনি পর্যবেক্ষণ করেছিল) কিছুক্ষণ আগে যারা কালবৈশাখী ঝড়ে উড়ে যাওয়া ঘরের জন্য কান্না করেছিল আবার বিকেল না হতে হতেই তারা হেসে বেড়াচ্ছে। এটা পৃথিবীতে বিরল এত অল্প সম্পদ দিয়ে মানুষ এতটা সুখী হতে পারে তা অকল্পনীয়। এবং তাদের ঘুরে দাড়ানোর প্রচেষ্ঠা অভাবনীয়। এটাই সত্যি আমরা বাঙ্গালী কখনো অভাবের তাড়নায় আত্মহত্যা করে এরকম কাউকে পাওয়া যাবে না। অথচ বিশ্বের উন্নত দেশ জাপানে অভাবের কারনে হতাশায় আত্মহত্যার প্রবণতা বেশী। বর্তমানে তার কথাই সত্যি হতে চলছে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি বিশ্বে মাথা উচু করে দাড়ানোর প্রত্যয় নিয়ে। আর সেটা যেন কেবল অবকাঠামোগত না হয়।

আমরা উন্নত হব শান্তি, সামাজিকতা, ধর্ম, সংস্কৃতি, ও রাজনীতিতে। আমরা হব আগামি বিশ্বের দক্ষিণ এশিয়ার এক মডেল রাষ্ট্র। এই হোক আমাদের সকলের প্রত্যয়।

 

লেখক > মো. মোস্তফা ডালিম, অগ্রণী ব্যাংকে কর্মরত

 

Leave a Reply

x

Check Also

মঠবাড়িয়ায় জাতীয় মানবাধিকার ইউনিটি সংগঠনের উদ্যোগে রোজদারদের ইফতার বিতরণ

মঠবাড়িয়া প্রতিনিধি : পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবি সংগঠন জাতীয় মানবাধিকার ইউনিটির উদ্যোগে মাহে রমজানে সহস্রাধিক মানুষের ...