আজকের মঠবাডিয়ায় ৩ আগস্ট প্রকাশিত বামনায় পুত্রবধূর দায়ের করা মামলায় গ্রেফতারী পরোয়ানার খবরে শ্বশুরের মৃত্যু- শির্ষক প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন উপজেলার টিয়ারখারী গ্রামের প্রবাসী আবুল কালাম আজাদ। তিনি গৃহবধূ মিতু আক্তারের বাবা।
তিনি প্রতিবাদ লিপিতে বলেন, পুত্রের গ্রেফতারী পরোয়ানা খবরে বাবার মৃত্যুর সংবাদ টি সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত । আসামী দের পুরো পরিবারটিই লোভী , দুই লক্ষ টাকা ও মটর সাইকেল যৌতুক চাহিদা প্রায় আমার মেয়ে মিতু আক্তারকে বাড়ির সকলেই নির্যাতন করত । এমনকি ঐ জামাই ইউনুস সোহেল তার ছোট ভাইকে দিয়েও সারিরিক ভাবে নির্যাতন কখনও কখনও যৌন নিপীড়ন পর্যন্ত গড়াত । এই সমস্ত বিষয়ে উল্লেখ করে গত ছয় মাস পূর্বে আমি মেয়ের বাবা আবুল কালাম আজাদ ( নিজাম ) মঠবাডিয়া থানায় মামলা করি ।
অত্র মামলার ২ নম্বর আসামী মো সেলিম হাওলাদার ৫৫ পূর্ব থেকেই একজন হার্ডের রোগী , আমি নিজেই টিয়ারখালীর মনির ডাক্তারকে নিজ খরচায় চিকিৎসার ব্যায় বহন করছি ।
এছাড়া অভিযুক্ত আসামী হার্টের চিকিৎসার জন্য বরিশালেও বেশ কয়েক বার গিয়াছে । এমতাবস্থায় এক মাস পূর্বের পুত্রের গ্রেফতারী পরোয়ানায় কি ভাবে বাবা সেলিম এর মৃত্যু হয় এক মাস পরে তা আমার বোধগম্য নয়। কারন সে তো পূর্ব থেকেই হার্টের রোগী ।
এখানে উল্লেখ যে ১ নং আসামী ইউনুস সোহেল বরিশালের একটি মেয়ের সাথে পরকিয়ায় লিপ্ত যার কারনে স্ত্রীর সাথে প্রায়ই এই পরকীয়া নিয়ে ঝগড়া হতো যা এখনও তাদের বাড়ির সকলেই অবগত ।
প্রতিবেদকের ব্যাখ্যা: মামলার আতংকেই শ্বশুর সেলিম হাওলাার স্ট্রোক করে মারা গেছেন তা তার পরিবারের অভিযোগ। বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়েছে। এমনকি সংশ্লিষ্ট এলাকার ইউপি চেয়ারম্যান বিষয়টি নিশ্চিত কেরে বক্তব্য দিয়েছেন। ফলে বিষয়টি আজকের মঠবাড়িয়ার কোন উদ্দেশ্য প্রণোদিত নয়।